কর্ম জগতে পাঁচটি নতুন ধারা অতিমারী উত্তর ঘটনা
১। দক্ষতা বাড়াতে কোম্পানি পুনঃগঠন
শিল্প কাঠামোর আদলে হাল আমলে বদল এসেছে কোম্পানিতে। বিজনেস মডেলের মত, কাঠামো, প্রতিযোগিতার বাজারে এভাবে টিকতে চেষ্টা। হেলথকেয়ার যেমন হেলথ ইন্ডাস্ট্রি র আকার নিয়েছে।
২। হায়ার করতে দক্ষতার উপর জোর দেওয়া
অনেক নিয়োগকর্তা কর্মচারি নেওয়ার সময় নিয়োগ মানদণ্ডে ডিগ্রির বদলে স্কিলকে প্রাধান্য দিচ্ছেন
৩। মেধার চলনশীলতা
দূরে বসে কাজ, অতিমারি কালে ত্বরান্বিত হয়েছে ডিজিটাল প্রযুক্তি দ্বারা শক্তিমান হয়েছে তাই এখন তা স্বাভাবিক কর্ম পদ্ধতির মধ্যে এসেছে।
এখন অতি মেধাবীরা নানা কাজে স্থানান্তর করতে পারে বা এক সাথে কয়েকটি কাজে থাকতে পারে।
৪। কর্মের “উত্থান ” আর চাকরির “অপকর্ষ বা গুরুত্ব হ্রাস”
অতিমারী উত্তর বিশ্বে ‘গিগ অর্থনীতির’ উদ্ভব হয়েছে। এমন ইকোনমিতে মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে সংস্থা বা ব্যক্তি সল্পকালীন কাজের চুক্তিতে আবদ্ধ হচ্ছেন।এভাবে কন্টিঞ্জেন্ট ওয়ার্ক ব্যবস্থায় আসছেন যারা যেমন ফ্রিলেন্সার,কন্সালটেন্ট,স্বাধীন প্রফেশনাল।
এমন ইকোনমি ব্যক্তি আর কোম্পানিদের জন্য সারা জগত জুড়ে বহু দক্ষতাধারি মেধাবীদেরকে কোম্পানির চাহিদা মত বিশেষ কাজ করিয়ে নেওয়ার সুযোগ উন্মুক্ত করেছে।
৫। ডিজিটাল স্কিলের গুরুত্ব
কর্মে ডিজিটাল স্কিল ব্যবহার জানলে দক্ষতার মূল্য বৃদ্ধি পাবে নিয়োগ পাবার যোগ্যতা হিসাবে। তরুণ যারা তারা হাল আমলের জগতের ধাত বুঝলে সে ভাবে নিজেদের তৈরি করতে পারবেন। এখন চাকরির বদলে মাল্টি স্কিল যাদের তারা স্বল্পকালীন কন্টিনজেনসি কাজ বেশি পাবেন, কর্মকর্তারা হায়ার করবেন মেধাবী স্কিলড লোক বিশেষ কাজের জন্য।