২২ নভেম্বর। ১৯১৭ সালে এই দিনে জন্ম নিয়েছিলেন এন্ড্রু হাক্সলি (Andrew Huxley), কী করে স্নায়ু স্পন্দনগুলোর বিনিময় হয় কোষে কোষে তা তিনি আবিষ্কার করেছিলেন।
প্রানি আর মানুষের স্নায়ুতন্ত্রে রয়েছে নানা ধরনের কোষ। কোষে ছোট ছোট তড়িৎ প্রবাহ আর রাসায়নিক বস্তুর মাধ্যমে সঙ্কেত সম্প্রচার হয়। এক প্রজাতির অক্টোপাসের মধ্যে বড় স্নায়ুতন্তুর বৈদ্যুতিক আধানে পরিবর্তন পরিমাপ করে এন্ড্রুস হাক্সলি, এলান হজকিনের সাথে মিলে দেখাতে সমর্থ হলেন কিভাবে কোষে কোষে স্নায়ু স্পন্দন বিনিময় হয়।
১৯৫২ সালে তারা প্রদর্শন করলেন কোষের ভিতর বাহির সোডিয়াম আর পটাশিয়াম কোষ প্রাচীর দিয়ে বিপরীতমুখী আসা যাওয়া হল বৈদ্যুতিক আধানের সৃষ্টির কারণ।
১৯৬৩ সালে তাদের আবিষ্কারের জন্য হাক্সলি আর হজকিন পেলেন নোবেল ফিজিওলজি আর মেডিসিনে।