ডায়েবেটিসে স্নায়ু বিশেষ করে প্রান্তিক স্নায়ুর ক্ষতি হলে কি বুঝবেন ?
ডায়েবেটিস সু নিয়ন্ত্রণে না থাকলে অনেক সময় প্রান্তিক স্নায়ুর বেজায় ক্ষতি হয় যে স্নায়ুর বদৌলতে আমরা অনুভব করি শীতল , উষ্ণ , ব্যাথা এসব অনুভুতি। এর প্রভাব পরে হাতে আর পায়ে। বাহু। ত্ব কে আর পেশিতে হয় অদ্ভুত অনুভূতি । অবশ ভাব হয়ত এজন্য ক্ষতি ঘটে বোঝার আগেই।
পায়ে আর আঙ্গুলে ঝিন ঝিন বা জবলুনি , “পিনস এন্ড নিডলস”
সামান্য টোকা এমনকি বিছানার চাদর লেগেও ব্যথা হবে শেষে গোড়ালির পেশী হবে দুর্বল আর এর পর ব্যাল্যান্স করে দাঁড়ানো কঠিন হতে পারে।
অনেক সময় স্নায়ুর ক্ষতি হলেও উপসর্গ না হতে পারে ।
তাই ডাক্তার কে দিয়ে নিয়মিত চেক করানো উচিত ।
ডাক্তার পায়ে দেখবেন কাটা , ফাটা , ক্ষত আছে কি না রক্ত চলাচল হচ্ছে কিনা। শরীরের ব্যলান্স পরীক্ষা করা আর হাটা দেখবেন। তাপ আর স্পর্শ চেতনা পরীক্ষা করবেন। হাতুড়ি দিয়ে পরিক্ষা করবেন হাঁটু আর গোড়ালিতে ।
রক্ত আর প্রস্রাব পরিক্ষা
রক্তে গ্লুকোজ আর ট্রাই গ্লি সা রাইড । নিউরপেথি র অন্যান্য কারন আছে কি না বোঝার জন্য কিডনি টেস্ট , থাইরয়েড টেস্ট , ভিটামিন বি ১২ মান, সঙ্ক্রমন , ক্যান্সার , এইচ আই ভি , এলকোহল অতি শয় পান এদের চিকিতসা ভিন্ন।
সেভাবে চিকিতসা হবে
সংক্রমণ হয় সহজে কারন অনেক সময় হাত পায়ের অনুভুতি নষ্ট হয়াতে কাটা ছেড়া ক্ষত নজরে পড়েনা , সংক্রমণ হয় অলক্ষ্যে । তা ঞ্জা হলে হাত পা হানি হতে পারে।
শারকট ফুট । গুরুতর নিউরপেথি পায়ের হাড় দুর্বল করে দেয়, ভেঙ্গে যেতে পারে , হয় ক্ষত , লাল হয় , ফুলে যায় , আর গরম হয়ে যায় । বোঝা যায়না তাই হাঁটতে থাকলে অঙ্গ বিকৃতি হয়ে যায় ।
পায়ের খেয়াল নিন। প্রতিদিন দেখুন পায়ে ব্যথা, কাটা , ছেড়া , ক্ষত আছে কি না দেখতে হবে । আঙ্গুলের ফাক দেখবেন। পা গরম জলে ডুবিয়ে রাখুন। পায়ের আঙ্গুল মোচড়ান , পা উচুতে রাখুন।
আরামের , মাপ মত জুতো পবেন।