বয়স বাড়বে প্রবীণ হবেন আর জানবেন
১। প্রতিদিন জীবনে আশা হতাশার দ্বন্দ্ব দোলা থাকবে
যেগুলো অপ্রয়োজন বাদ দিতে হবে, থাকতে হবে পজিটিভ আর এগিয়ে যেতে হবে।
২। কোন জিনিষ কতোখানি নিখুঁত হতে হবে?
যুক্তিসঙ্গত মানে পৌঁছান আর নিখুঁত এ দুটোর মধ্যে আছে তফাত। নিখুঁত হবার বাই মাথায় থাকলে হবে স্ট্রেস আর দুশ্চিন্তা। কিন্তু নিখুঁত হবার এমন প্রেশনা কোন ভাল কিছু করার পথে হবে বাধা। এমন কল্পনা বাদ দিন।
৩। নিজের ভেতরের জটিল সব জানা আর জ্ঞান
বয়স হলে বোঝা যাবে কিছু প্রথমে না দিলে কিছু পাওয়া যায় না: জ্ঞান, বিদ্যে, ক্ষমা, সেবা, ভালবাসা, ধৈর্য। তাই পেতে হলে দিতে হয়।
৪। অবিলম্বে কাজ করার চাপ
সাত তাড়াতাড়ি কাজ করা যায় যখন বয়সে তরুণ, বয়স হলে আমরা ধীর স্থির কাজের গুরুত্ব বুঝি। আমরা বুঝতে শিখি বড় কোন জিনিষ যা আলাদা, অন্যরকম। যেমন সামান্য স্মিত হাসি করতে পারে বড় একটি পার্থক্য। আমি বীজ বুনেই আশা করতে পারি না রাতারাতি তা ফলবতী গাছ হয়ে যাবে।
৫। দামে বহু মুল্য সম্পদ জাগতিক সম্পদ
বয়স যত হবে সংসারের এসব সম্পদে আকর্ষণ কমবে। মন এমন জিনিষ চাইবে যা কেনা যাবে না সহজে।
৬। অন্যের অনুমোদন পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা
আপনার ব্যক্তিগত সাফল্যের মান কী পরিমাণ এর মুল্যায়ন নিজের আত্মবিশ্বাস হবে নিজের কাছে বেশি, অন্যে কতখানি একে অনুমোদন দিল তা থেকে বেশি। নিজের হৃদয় সত্যিকারের শান্তির পথ দেখায় সে দিকে চলা ভাল।
৭। স্বার্থপর জিনিষ অন্যে যা বলে আর করে
সব কিছু ব্যক্তিগতভাবে নিলে সারা জীবন কষ্ট আর মন খারাপে যাবে। মানুষ আপনার সাথে কী ব্যবহার করল সেটা তাদের সমস্যা। এ নিয়ে এত কেন মাথা ঘামান।