মাল্টিপল মায়েলোমা একটি দুশ্চিকিৎস্য আর বিরল ক্যান্সার যা শুরু হয় অস্থি মজ্জার প্লাজমা কোষে
বিশ্বে প্রতিবছর ১ লক্ষ লোকের মধ্যে ৫ জনে ১ জনের এমন ক্যান্সার হতে পারে
দ্বিতীয় সচরাচর ব্লাড ক্যান্সার
২০১২ সালে ১১৪০০০ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে মারা গেছেন ৮০০০০ জন
পুরুষের হয় অনেক বেশি
রোগটি নির্ণয়ের গড় বয়স ৭০
রোগ নির্ণয়ের পর ৪-৫ বছর বেঁচে থাকার গড় বয়স ৪৪ শতান্স
এর পূর্ণ নিরাময় হয়না । বেশির ভাগ রোগীর রোগ ফিরে আসে আর কিছু রোগীর চিকিৎসা দিলেও কাজ হয়না
পৃথিবী জুড়ে ৭৫০০০ লোক আছে রোগ ফেরত আসাতে আর রোগ চিকিৎসা প্রতিরোধী হয়ে
এদের বেঁচে থাকার গড় ৬-৯ মাস
মার্চ হল মায়েলোমা একশন মান্থ
রোগ নির্ণয় না হওয়ারআগে হয়ত অনেকে এর কথা শুনেন না
ইন্টারন্যাশনাল মায়েলোমা ফাউন্ ডে শন মায়েলোমা একশন মান্থ অভিযানের লক্ষ্য প্রধানত মায়েলোমা যোদ্ধাদের নিয়ে
রোগের তেমন উপসর্গ হয়না তবে আকস্মিক ভাবে শরীর আর অন্যান্য পরীক্ষার সময় ধরা পড়ে ।
এ রোগের সাধারন ক্লিনিক্যাল লক্ষণ উপসর্গ হল CRAB
C ক্যালসিয়াম উচু মাত্রা ঃ ঘটে অনেক পিপাসা , অতিরিক্ত প্রস্রাব , অস্থিরতা , বমিভাব বিহ্বলতা
R রেনাল ফাংশন ঃ নিদৃ সট কিছু মায়েলোমা প্রোটিন ব্যহত করে কিডনির কাজকর্ম তরল , লবন আর বর্জ্য নিষ্কাসন একটু বাধা পায় , তখন পা ফুলে , দুর্বলতা আর শ্বাস কষ্ট
A এনিনিয়া ঃ ক্যান্সার আক্রান্ত প্লাজমা কোষ সুস্থ লোহিত কণিকা উৎপাদন ব্যহত করে । কওরে রক্ত শূন্যতা ঘটে দুর্বলতা , শ্বাস কষ্ট মাথা ঝিম ঝিম
B বোন পেন ” ঃ ঘটায় হাড় ভাঙ্গা আর অস্থি কোষ নতুন উৎপাদন ব্যহত করে । হতে পারে হাড় ফোঁপরা হওয়া আর শিরদাঁড়া ফ্রাক চার ।