মায়েলোমা কে জানি ৫
রোগ নির্ণয় অতঃপর
কোন একক টেস্ট রোগীর মায়ালোমার অবস্থার পুরো গল্প বলতে পারবেনা।
তাই সব দ রকারি টেস্ট এক ত্রে আর অন্যান্য মুল্যায়ন সহ টেস্ট রেজাল্ট দিতে পারবে অবস্থার পুরো ছবি।
কালক্রমে দেখলে বোঝা যাবে এর ট্রেন্ড নমুনা,গতি প্রকৃতি, টেসট ফলো আপ দপখাবে রোগী র অবস্থা।
সচারাচর করা মায়েলোমা টেস্ট গুলো হল ব্লাড ও ইউরিন টেস্ট, বোন ইমেজিং, বোন এসপিরেসন বায়োপসি। বোন ম্যারো টেস্ট।
রোগ নির্ণয় হলে ডাক্তার বলতে পারবেন সঠিক চিকিৎসা।
টেসট ফলাফল ডাক্তার কে এর অগ্রগতি অনুসরণে সাহায্য করে আর চিকিৎসয় কেমন সাড়া দিবেন এর
এই ভবিষ্য বাণী করতে পারেন।
এর রোগ নির্ণয় হয় রক্ত আর মূত্র পরীক্ষা, বোন ম্যারো টেস্ট আর ইমেজিং টেস্ট।
মেডিকেল ইতিহাস ও শারীরিক পরীক্ষা
ডাক্তার পযার্লোচনা করবেন অতীত অসুস্থতা,ইনজুরি, ও উপসর্গ। পরীক্ষা করবেন ফুসফুস, হার্ট ও অন্যান্য অংগ, তিনি সংক্রমন আছে করবেন তা চেক করবেন, আর হাড়ের ব্যথাআর ফ্রাকচার দেখবেন
বোন ম্যারো এসপিরেসন ও বায়োপসি।
এই দুটো টেস্ট দিয়ে বোন ম্যারো সেল দেখে নজর করা যাবে মায়েলোমা সেল আছে কি না।এ দুটো এক সাথে করা হয়।
এক্স রে ও সি টি স্ক্যান
সি টি স্ক্যান ব্যবহার করা হয় কম্পিউটার যা সঞ্জুক্ত এক্স রে মেশিনের সাথে। দেহের ভেতরের নানা এলাকার সারি সারি বিশদ ছবি লক্ষ্য করা যাবে।
ডাক্তার এসব টেস্ট ব্যব হার করে হাড়ে কোন গর্ত, বিবর,ভাংগা বা পাতল হওয়া দেখতে পারেন।
ম্যাগনেটিক রেজোন্যানস ইমেজিং এম আর আই
এম আর আই স্ক্যান ব্যব হার করেন চুম্বক আর রেডিও তরংগ আর তৈরি হয় দেহ অংগ আর টিস্যু র ইমেজ।
ডাক্তার বলবেন মগজ বা স্পাইন একটি স্ক্যান করতে বোন ম্যারো আর মায়েলোমা সেল পকেটে পরিবর্তন আছে কি না।
পেট সক্যান।পজিট্রন এমিশল টমোগ্রাফি
এই টেস্টে ব্যবহার করা হ য় তেজস্ক্রিয় পদার্থ আর তৈরি করা হয় ত্রিমাত্রিক ছবি কোষের, বোন ম্যারেো আর মায়েলোমা পকেট পরিবর্তন দেখার জন্য
ল্যাব টেস্ট
এসব টেস্ট করে একটি প্রোটিন এম প্রেটিন ( মনোক্লনাল প্র টিন) এর উপস্থিতি দেখা আর পরিমান জানা।
মায়েলমা হলে এম প্রটিন যথেস্ট পরিমান থাকতে পারে রক্তে আর মুত্রে।
Blood, Heart and CirculationBones, Joints and MusclesHematology and Transfusion MedicineHuman BodyMultiple MyelomaOncologySpeciality