ফেসমাস্ক পরুন কেবল নিজেকে নিরাপদ রাখার জন্য নয়, অন্যদের নিরাপদ রাখার জন্য। আপনার স্বজন, মা, বাবা, জীবন সঙ্গী/সঙ্গিনী, দাদা, দাদি, নানা, নানি, ভাই, বোন সবার জন্য। আপনার পাশের লোকদের জন্য মাস্ক পরা নিরাপদ।
১। শরীরে অক্সিজেন গ্রহণ এতে ব্যহত হয় না
মাস্ক বা মুখোশ পরলে ফুসফুসে অক্সিজন গ্রহণ পরিমান কমে না। সার্জনরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা মাস্ক পরে থাকেন অপারেশনের সময়।
২। বিষাক্ত কিছু গ্রহণ ঘটে না
শ্বাসের সাথে ছেড়ে দেওয়া কার্বন ডাই অক্সাইড বেরিয়ে যায় মাস্কের ভেতর আর কিনারা দিয়ে আপদ না ঘটিয়ে।
৩। দেহের ইমিউন ব্যবস্থার কোন ক্ষতি করে না
কাপড় দিয়ে তৈরি নিরাপদ মাস্ক ইমিউন ব্যবস্থার কোন ক্ষতি করে না।
৪। ভাইরাস সম্প্রচার হ্রাস হয়
কি দিয়ে তৈরি এর উপর নির্ভর করে আমাদের পরা মুখোশ মুখ , নাক , দিয়ে নিঃসৃত ড্রপলেট বা কণা (কফ, কাশি, হাঁচি, কথা বলা) নিঃসরণ ব্যাহত করে ৬০-৯৫ শতাংশ। অন্যরা তাই থাকবেন নিরাপদে। আর এতে বাহিরের ভাইরাস সংক্রমণ আটকে যাবে ২০-৩৫ শতাংশ।
৫। বৈজ্ঞানিকভাবে নির্ভুল
মুখোশ এর ছিদ্রগুলো ভাইরাস ড্রপলেটদের থেকে বৃহৎ তবে যেহেতু এরা থাকে ড্রপলেট হিসাবে সে জন্য মুখোশের ছিদ্র এদের কিছুটা আটকাতে পারে।
৬। কার্যকারিতার প্রশ্নে জোরালো প্রমাণ
মাস্ক কতখানি সুরক্ষা দেয় এ নিয়ে সন্দেহ ছিল। মে জুলাই মাসে একটি গবেষণা প্রকাশনা থেকে জোরালো প্রমাণ পাওয়া যায়। এটি কার্যকর সুরক্ষা দেয়।