একজন নারীকে এর মুখোমুখি হতেই হবে, ঋতু বন্ধ একদিন হবে: উষ্ণ ঝলক, মেজাজের চড়াই উতরাই, অনিদ্রা, ওজন বৃদ্ধি। এতেও শেষ হয়না হয় না। অনেক নারীর হয় কেশ পতন। হরমোন ইস্টরোজেন মান যায় কমে।
কেশ বৃন্তিকা, মিনি দেহ যন্ত্র, এর আছে নিজস্ব রক্ত সরবরাহ আর পুনঃজননের জন্য চাই এর প্রচুর এনার্জি। খুব সংবেদনশীল। দীর্ঘ দিনের ধারণা নারীর ঋতু বন্ধের পর হরমোন ভারসাম্যহানি স্ত্রী হরমোন ইস্টরো ইস্ট্রোজেন আর প্রজেস্টেরন কমে গেলে তখন পুং হরমোন এন্ড্রোজেনের প্রাবল্যের জন্য ঘটে কেশ হানি ।
অনেক সময় দেয়া হয় প্রজেস্টেরন থেরাপি। এই কেশহানি স্থায়ি নয়। জীবনশৈলীর পরিবর্তন, ডায়েট, মাথার ত্বক আর চুলের পরিচর্যা চাই।
১। মনের চাপ কমান । এজন্য ধ্যান চর্চা, শ্বাস ক্রিয়ার ব্যায়াম।
২। ওজন বেশি থাকলে কমান ।প্রতিদিনের জীবন যাপনে থাকবে ব্যায়াম ।
৩। ইস্ট্রোজেন বাড়ায় এমন খাবার । কিছু খাবারে থাকে ফাইটো ইস্ট্রোজেন, উদ্ভিদ খাদ্য যেমন সয়া , মটরশুঁটি , ক্র্যান বেরি , আলু বখরা, খুবানি। ভুই তুলসি, তিল, তিসি এতে আছে বেশ ফাইটো ইস্ট্রোজেন।