আলঝেইমার্স ডিজিজের চিকিৎসা ও প্রতিরোধে গবেষণা চলছে, চলবে। নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি আসবে, পাশাপাশি থাকবে এসবও:
১। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন
পুষ্টিকর খাবার, শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা, পর্যাপ্ত ঘুম। ধূমপান ও মদ্যপানে অভ্যস্ত হওয়া মানে আলঝেইমার্স ডিজিজকে নিমন্ত্রণ জানানো। কিভাবে এসব বদভ্যাস দূর করবেন এ ব্যাপারে প্রফেশনালদের পরামর্শ নিন।
২। ব্রেইনকে সক্রিয় রাখা
নিয়মিত বই পড়া, দাবা, সুডোকু ইত্যাদির মাধ্যমে ব্রেইনকে সক্রিয় রাখা মেমরির জন্য ভালো।
৩। সঠিক চিকিৎসা
উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, স্থূলতা হলে ডাক্তার দেখিয়ে সঠিক চিকিৎসা নেয়াও আলঝেইমার্স ডিজিজ প্রতিরোধের অংশ।
৪। ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে সাবধান
অনেক ওষুধ ব্রেইনের কার্যকলাপের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এজন্য ওষুধ সেবন ঠিক নয়। বিশেষ করে যাদের আগে থেকে বিভিন্ন আচরণগত সমস্যা রয়েছে, বয়স্ক ব্যক্তি, একাধিক ক্রনিক রোগ আছে তাদের জন্য ডাক্তারের পরামর্শের বাইরে গিয়ে ওষুধ সেবনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।